চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে পুলিশ কঠোর অবস্থানে থাকলেও আশুলিয়ার নবীনগর সৃতিসৌধ থেকে ধামরাই কাওয়ালি পাড়ায় চলাচলরত প্রায় ৬০ টি লেগুনা গাড়ি থেকে চাঁদাবাজি করছেন টোকাই শামীম নামে এক ব্যক্তি।সরজমিনে গেলে জানা যায় নবীনগর থেকে ধামরাই রাস্তায় চলাচলরত লেগুনা প্রতি গাড়ি থেকে আশুলিয়া থানা পুলিশের নামে মাসে ৫ শত টাকা সহ জিপি চাঁদার নামে দৈনিক ৫০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করছেন ঔ ব্যক্তি।এলাকা বাসি জানান শামীম বরিশাল থেকে এসে কুরগাঁ এলাকায় বসবাস করে প্রথমে ছিনতাই ও টোকাই গিরি করে চলতো।পরে রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের নাম বিক্রি করে ও তাদের ছত্রছায়ায় লেগুনা গাড়ি সিরিয়াল দেওয়ার নামে শুরু করে চাদাঁবাজি।বর্তমানে তিনি গাড়ির সিরিয়াল না দিয়ে ডিউটি না করেই সকাল ৬ থেকে নয়টা এবং বিকেল চার থেকে রাত্র পর্যন্ত মটোরসাইকেল যোগে এসে করেন চাঁদাবাজি টাকা না দিলে করেন মারধর।তবে এবিষয়ে টোকাই শামীম কে জানতে তার মুঠোফোনে ফোন করলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেনি।এবিষয়ে একাধিক লেগুনা চালকদের সাথে ও মালিক পক্ষের সাথে কথা বললে জানা যায় শামীম কোন ডিউটি না করে চাঁদা বাজি করে এবিষয়ে কোন ড্রাইভার টাকা না দিলে তাকে করেন মারধর।উক্ত বিষয়ে লেগুনা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ জানান আমরা শামীম নামে এই ব্যক্তিকে চিনিও না। তিনি আমাদের লেগুনা গাড়ি মালিক পক্ষের কেউ নয়। তিনি একাধিক ড্রাইভার কে মারধর করেছে এবং জোর পুর্বোক চাঁদা বাজি করছেন,আমরা এবিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি দেন আমাদের হুমকি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আমাদের দাবি এই চাঁদাবাজদের করণে আমরা অতিষ্ঠ আমরা চাঁদাবাজি বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি।উপরোক্ত বিষয়ে আশুলিয়া থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান আমরা এবিষয়ে জানিই না তবে চাঁদাবাজি যেই করুক আমরা তার বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ পেলে নেওয়া হবে আইনি ব্যবস্থা।