শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় জনবহুল খেটে খাওয়া মানুষের বসবাস এদেরকে কেন্দ্র করে আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকার আনাচে-কানাচে রয়েছে বিভিন্ন অবৈধ বাণিজ্য।
যেমন নিষিদ্ধ শপিং পলির ব্যবসা,কেরাম বোর্ড জুয়া,কলায় ফরমালিন দিয়ে কলা পাকানোর ব্যবসা,ভাঙ্গারী দোকান,জুয়ার আসর ও নারী দিয়ে পতিতা ব্যবসাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করার কথা বলে টাকা ইনকামের জন্য গড়ে তুলেছে অপরাধের স্বর্গরাজ্য।তৈরী হচ্ছে কিশোর গ্যাং তৈরী হচ্ছে মদ,বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন মাদক,আশুলিয়া থানা এলাকায় প্রতিনিয়তই হচ্ছে মারামারি হচ্ছে খুন।দু একজন মাদক ব্যবসায়ী চাঁদাবাজ আটক হলেও থেমে নেই অপরাধ কর্মকাণ্ড।এতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অবনতি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সচেতন মহল।এই সুযোগে কিছু অসাধু ব্যক্তিরা কিছু পুলিশ কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের ড্রাইভার বডিগার্ড এর ছত্রছাড়ায় করছেন চাঁদাবাজি হয়ে যাচ্ছেন রাতারাতি কোটিপতি।এমনই একজন ব্যক্তি শাহ আলম আশুলিয়া থানার পাশে বাড়ি হওয়ায় সরকারি আইনের তোয়াক্কা না করে নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন ভাঙ্গারি দোকান কলার দোকান,নিষিদ্ধ শপিং পলির দোকান,কেরাম বোর্ড এর দোকান,সহ জুয়া খেলা ও পতিতাদের কাজ থেকে মাসিকসহ দৈনিক হারে বাণিজ্য করে হাতির নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা এমনটাই বলছেন স্থানীয় একাধিক দোকানদার।এবিষয়ে আশুলিয়া থানা বাইপাইল,বলিভদ্র,জামগড়া,কাটগড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে জানা যায় শাহ আলম দীর্ঘদিন যাবত আশুলিয়া থানার নামে চাঁদা বাজি করছেন,এবং প্রকাশ্য লটারি নামক জুয়ার আসর বসিয়ে করছেন ব্যবসা।এ বিষয়ে প্রশাসনের কাকে টাকা দিচ্ছেন জানতে চাইলে শাহ আলমের কাছে পাওয়া যায়নি কোন সৎ উত্তর।অথচ প্রকাশ্যেই চাঁদাবাজি করছেন শাহ আলম কিন্তু প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন না স্থানীয় প্রশাসন।এলাকাবাসীর বলছেন কে এই শাহ আলম তার খুঁটির জোর কোথায়।প্রশাসন চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকলেও দীর্ঘদিন যাবত প্রকাশ্যই চাঁদাবাজি করছেন শাহ আলম অথচ তাকে আইনের আওতায় নিচ্ছেন না স্থানীয় প্রশাসন এটা আসলেই দুঃখ জনক।এবিষয়ে জানতে আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুজ্জামানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তা সম্ভব হয়নি।(পর্ব-১)