শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা নবীনগর চন্দ্র মহাসড় এ সড়কের পাশ দিয়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ স্থাপনা।যেমন শ্রীপুর রাস্তার পাশে ট্রাক স্ট্যান্ড,রপ্তানি বাস স্ট্যান্ড,সরকারি দপ্তর এর সামনেই রাস্তার ভিতরে রাখা হয়েছে কাভার ভ্যান,পলাশবাড়ী বাসস্ট্যান্ড পশ্চিম পাশে গড়ে উঠেছে ট্রাক স্ট্যান্ড,শ্রীপুরে হাইওয়ে রাস্তায় কাপড়ের দোকান বলি ভদ্র,পল্লী বিদ্যুৎ কাঁচাসহ মাছের বাজার।এ যেন দেখার কেউ নেই,সহজ এর পক্ষ থেকে রাস্তায় সাইনবোর্ড লেখা আছে ১০ মিটারের মধ্যে থাকবে না কোন স্থাপনা অথচ রাস্তার মধ্যে স্থাপনা হলেও কেউই নিচ্ছেন না প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।নিরব ভূমিকায় রয়েছে স্থানীয় প্রশাসন,সহ সাভার হাইওয়ে থানা,
রাস্তার পাশে ফুটপাত না থাকায় রাস্তায় নামছেন সাধারণ মানুষ।কারখানা গুলো ছুটি হলেই লেগে থাকছে দীর্ঘ যানজট।প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা।এসকল স্থাপনা থেকে এক শ্রেণীর লোক প্রতিমাসে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা এ বিষয়ে কিছুই বলছেন না স্থানীয় প্রশাসন সহ সহজ।শুধু তাই নয় হাইওয়ে রাস্তায় ছোট ছোট খেজুর গাছ থেকে সংরক্ষণ করা হচ্ছে রস,কোন টেন্ডার ছাড়া মৌখিক অনুমতি দিয়েছেন শহীদুল ইসলাম উপ-প্রকৌশল সওজ নয়ারহাট।জানা যায় স্থানীয় কিছু প্রশাসনকে ম্যানেজ করে চলছে চাঁদাবাজির মহাউৎসব,যার কারণেই গড়ে উঠেছে এসকল স্থাপনা।স্থানীয় প্রশাসন নিচ্ছেন না প্রয়োজনীয় কোন ব্যবস্থা।এবিষয়ে সাধারণ মানুষ বলছেন রক্ষক যদি ভক্ষক হয়,বিচার করবে কে।এবিষয়ে সাবেক চাঁদা কালেকশন কর্মী নুরনাহার বলেন এই সকল স্থাপনা থেকে টাকা উত্তোলন করে ম্যানেজ করা হয় বিভিন্ন প্রশাসনকে,এর পিছনে রয়েছে বিশাল রাঘব বোয়াল।আপনারা সংবাদ প্রকাশ করলেও কিছুই হবে না তাদের। এবিষয়ে শেখ হাসান ওসি সাভার হাইওয়ে থানার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি অসুস্থ।এব্যপারে মানিকগঞ্জ সহজ নয়েরহাট শাখার শফিকুল ইসলাম উপ প্রকৌশল নয়ারহাট এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই দায়িত্বে নেই বলে একটি মোবাইল নং01715284690 উক্ত নাম্বারে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।আশুলিয়া বাসি বলছেন সওজ এবং সাভার হাইওয়ে থানার দায়িত্বে অবহেলা থাকার কারণেই আজকে হাইওয়ে রাস্তা দখল করে চলছে বানিজ্য।