আশুলিয়ায় ভেজাল যৌন উত্তেজক-ফ্রুট সিরাপ এর সয়লাব বিক্রি হচ্ছে মুদি দোকান সহ ফুটপাতে বাড়ছে ধর্ষণ ইভটিজিং সহ উচ্চ রক্তচাপ জনিত স্ট্রোক।জানা যায় কাগজপত্র বিহীন কিছু অসাধু ব্যক্তি জিনসা সিরাপ ও টাচ নামক যৌন উত্তেজক সিরাপ নিজ ঘরে অথবা পাবনায় কারখানা আছে এমন কথা বলে যৌন উত্তেজক সিরাপ নিজেরাই তৈরী করে দীর্ঘদিন যাবত বাজার জাত করে আসছে।তাদের না আছে বৈধ কাগজ পত্র না আছে না আছে কিছু মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে প্রকাশ্যই বিক্রয় করছে যৌন উত্তেজক ঔষধ যা পাওয়া যাচ্ছে আশুলিয়ার আনাচে-কানাচে।আশুলিয়ার গাজীরচট করিম চেয়ারম্যানের বাড়ির সামনে ভূঁইয়া বাড়ি এলাকায় রাস্তার সাথে শাহাদাত হোসেন নামে এক ব্যক্তি গোডাউন ভাড়া নিয়ে প্রকাশ্যে পাইকারি ভাবে বিক্রি করে বেড়াচ্ছেন জিনসা নামক যৌন উত্তেক সিরাপ।এ বিষয়ে শাহাদাত জানান আমি পাবনা থেকে বৈধ মাল নিয়ে এসে বিক্রয় করি অথচ তার কোন বৈধ কাগজপত্র নেই।অন্যদিকে হারেস পল্লিবিদ্যুত বিআরবি রোড হাতের বাম পাশে নিজস্ব গোডাউনের লিকুইড জাতীয় যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরি ও পাইকারি ভাবে বিক্রয় করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা।বাইপাইল বাগাবাড়ি রোড রয়েছে দুইটি পাইকারি দোকান এদের বিরুদ্ধে একাধিকবার সংবাদ প্রকাশ হলেও এযেন দেখার কেউ নেই।এলাকাবাসী বলছেন এই ধরনের যৌন উত্তেজক ঔষধ হাতে নাগালে পাওয়ায় নষ্ট হচ্ছে যুবসমাজ বাড়ছে ইভটিজিং ধর্ষণ সহ বিভিন্ন অপরাধ।শুধু তাই নয় উচ্চ রক্তচাপ জনিত কারণে বাড়ছে স্ট্রোক জনিত কারণে মৃত্যুর হার।স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারি ভাবে এ সকল যৌন উত্তেজক ঔষধ আমদানি ও রপ্তানি বন্ধের দাবিও জানিয়েছেন তারা।