1. info@www.bcnnews24.com : BCN NEWS 24 :
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আশুলিয়া রিপোর্টার্স ইউনিটি গঠিত:সভাপতি সৌরভ ও সম্পাদক সাকিব। সাভারে মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। রাজধানীর একটি আবাসিক হোটেলে কথা কাটাকাটির জেরে বালিশচাপা দিয়ে প্রেমিকা’কে হত্যা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে সাভারে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ইউনুস খানের গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদল সভাপতির শ্রদ্ধাঞ্জলি। নির্ধারিত ছয় মাসের সময় পার হলেও,এখনো সড়কে চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন। সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি)। সাভারে ৩১ দফা বাস্তবায়নে সচেতনতামূলক প্রচারণায় সাভার পৌর ছাত্রদল। সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি।

ধামরাই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে বেপরোয়া প্রকাশ্যে চলছে ঘুষ লেনদেন।

জাহিদুর রহমান (স্টাফ রিপোর্টার )
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৩৮ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার ধামরাইয়ে কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে‌ প্রকাশ্যেই চলছে প্রকাশ্যই ঘুষ বাণিজ্য।জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকসহ সেবাগ্রহীতা সবাই যেনো জিম্মি হয়ে পড়েছে অফিসের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে।এছাড়া দলিল প্রতি ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ লেনদেন।এদিকে আগের তুলনায় বর্তমানে দলিল সম্পাদনের পরিমাণ অনেক কমে গেছে বলে জানা যায় সেবা গ্রহিতা বেশিকিছু ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,উপজেলার কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের আব্দুর রহমান ও মহরারব মালোতী রানীসহ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রকাশ্যে ঘুষ গ্রহণ করছেন বলে অভিযোগ উঠে।কোনো দলিল সম্পাদনে টাকা না দিলে দলিল ছাড়েন না।এ বিষয় অত্র অফিসের রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুল মান্নানের কাছে অবহিত করা হলেও তার কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।সেখানের ঘুষ বাণিজ্য এখন অনেকটাই প্রকাশ্যেই।নামজারি না থাকলে পৈতৃক সম্পত্তি হলেও দলিল প্রতি ২-৭ হাজার টাকা দিতে হয়। দানপত্র কিংবা হেবা বেলুয়াসাফা দলিল সম্পাদন করতে গেলে দলিল প্রতি ৫-১০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়।দাবিকৃত টাকা না দিলে দলিল সম্পাদন হয় বলে জানা যায়।এছাড়াও টাকা না দিলে দলিল আটকে দেয়া হয়।এ ব্যাপারে বাথুলি গ্রামের দেওয়ান মোহাম্মদ ফজলুল হক সবুজ,বড় নারায়ণপুর গ্রামের দেওয়ান মোহাম্মদ বজলুল করিম,কামারপাড়া গ্রামের মো: আতাম মিয়া,লালুয়াকুন্ডু গ্রামের হাফিজুর রহমান ও পশ্চিম সূত্রাপুর গ্রামের মোঃ আব্দুল গনি সুমনসহ আরও অনেকে বলেন,কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল করতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনার শিকার হয়েছি।সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও দলিল প্রতি ৫-১০ হাজার টাকা কিংবা কখনো আরও বেশি টাকা নেন করণিক আব্দুর রহমান মহড়া ও মালোতী রানী দাস।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন দলিল লেখক বলেন,অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষ বাণিজ্যের কারণে জমি রেজিস্ট্রি অনেক কমে গেছে।আমাদের রুটি রোজগার আগের মত নেই। সরকারও হারাচ্ছে রাজস্ব। এর প্রতিবাদ করেও পাওয়া যায়না প্রতিকার।এদিকে অভিযুক্ত আব্দুর রহমান বলেন,আগের নিয়ম অনুযায়ী সাব-রেজিস্ট্রি অফিস কোনোরকমে ঘুষ লেনদেন ছাড়াই পরিচালিত হচ্ছে,এছাড়া যারা বলে এই সাব-রেজিস্টার অফিসে ঘুষ লেনদেন করে,তা পুরোটাই ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য প্রকাশ করেন,এছাড়াও যেভাবে এতদিন টাকা আদায় করা হয়েছে আমিও ঠিক সেভাবেই টাকা নিচ্ছি,এখানে আমার দোষের কিছু নেই।এ ব্যাপারে সাব-রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন,অফিসে ঘুষ বাণিজ্যের বিষয়টি আমার জানা নেই।তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি,,চলবে দ্বিতীয় পর্ব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং