নওগাঁর ওপর দিয়ে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলেছে।মাঘের শুরুতে ঘন কুয়াশার সঙ্গে হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী,ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পথঘাট।গত দুইদিন তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও আজ আবার কমেছে।রোববার(২১শে জানুয়ারি ২০২৪ইং)সকাল ৮ঘটিকা জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।গতকালের তুলনায় রেকর্ড করা হয়েছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম।এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশ ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন পথচারী।দিনের অধিকাংশ সময় সূর্যের দেখা মিলছে না বলে জানিয়াছে তারা এতে এতে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের জন্যে খুবই দুস্কর।এছাড়া বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হয়ে যায়।গরম কাপড়ের অভাবে অনেককেই খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিতে দেখা যায়।এদিকে হাইওয়েতে চলাচলগত যানবাহনগুলো দুর্ঘটনা এড়াতে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়।বেশকিছু পথচারীদের তথ্যসূত্র থেকে জানা যায় গত দুইদিন কুয়াশা কম ছিল তবে আজকে আবার বেড়েছে।কুয়াশার কারণে সামান্য দূরের কোনো কিছু দেখা যাচ্ছে না।এর কারণে ঠাণ্ডাও বেড়েছে।শিবপুর বাইপাস এলাকার তাছাড়া আজকে প্রচণ্ড কুয়াশা সেইসঙ্গে ঠাণ্ডাও পড়েছে।কুয়াশার কারণে পথে ঘাটে বের হওয়াও যাচ্ছে না।হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরে ধীরে চালাতে হচ্ছে যানবাহন।বদলগাছী আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোঃ হামিদুর বলেন,আজ সকাল ৯ঘটিকা জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এ রকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানান তিনি।