শাহাদাৎ হোসেন সরকার।
মাদককে না বলুন,মাদক থেকে দুরে থাকুন,এমন প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সরকার মাদকে জিরো ট্রলারেন্স করেছেন।বাংলাদেশে মাদক ক্রয় বিক্রয় সহ সেবন দন্দনীয় অপরাধ এবিষয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে তৎপর।আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন সময় করছেন অভিযান গ্রেফতার হচ্ছে পিপুল পরিমাণ মাদক গ্রেফতার হচ্ছে বিক্রেতারা।এই সকল মাদকের পিছনে রয়েছে একটি ক্ষমতাশীল বাহিনী তারা রয়ে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে গাজীপুরের কাশিমপুর ৩ নং ওয়ার্ড এলাকায় জানা যায় গত ০১/০২/২০২৪ইং তারিখ তিন নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শাহীন মোল্লার গোডাউন থেকে ৯৫২ পিস ফেন্সিডিল সহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে র্যাব(১)।এ বিষয়ে এলাকাবাসীর বক্তব্য এবং তথ্য অনুসন্ধান করে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয় সংবাদ।উক্ত সংবাদের পর কাউন্সিলর শাহীন মোল্লা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন উক্ত সংবাদ সম্মেলনে বলেন উক্ত গোডাউন টি তার নয়।এবং তিনি উদ্দেশ্য প্রণীতভাবে কাশিমপুর থানা প্রেসক্লাবের তিনি সদস্যের বিরুদ্ধে গাজীপুর আদালতে এক কোটি টাকার মানহানি মামলা দায়ের করেন।যাহা মিথ্যা এবং বানোয়াট।উক্ত মামলার করাপর তথ্য অনুসন্ধানে নামে সাংবাদিক বৃন্দু বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।জানা যায় কাউন্সিলর শাহিন মোল্লা ও তার স্ত্রী শাহনাজ পারভীন উক্ত জমির ক্রয় কৃত মালিক।অথচ তিনি বলেন এই জমি আমার নয়,তহলে ঔ দলিল গ্রহিতা কাউন্সিলর শাহিন মোল্লাকে?এ যেন শাক দিয়ে মাছ ডাকার মতো,তার কথায় তাহলে কি বোঝা যায় মাদক ব্যবসা আসলে কার ছিলো?প্রশ্ন সাধারণ মানুষের কাছে।এমন মিথ্যা মামলার তথ্য উদঘাটনের পর উক্ত মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে গাজীপুর ডিসি অফিসের সামনে মানববন্ধন করেন গাজীপুর জেলা সাংবাদিক বৃন্দু।সাংবাদিক নেতারা বলেন মিথ্যা মামলা হামলা করে সাংবাদিকদের দাবিয়ে রাখা যাবে না।অতি শীঘ্রই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করেন অন্যথায় আরো কঠোর হুঁশিয়ারি করেন সাংবাদিক নেতারা।উক্ত সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কাশিমপুর থানা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসান সরকার,সঞ্চালনায় ছিলেন মারুফ হোসেন সাধারণ সম্পাদক কাশিপুর থানা প্রেসক্লাব।আরো উপস্থিত ছিলেন,মোঃ শাহিন সিনিয়র সহ-সভাপতি,মোঃ সাজু সহ-সভাপতি,সাংগঠনিক সম্পাদক সিকদার সহ গাজীপুর কালিয়াকৈর কাশিমপুরের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ।