শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার দেশ রূপান্তর পত্রিকার সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেওয়ার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের ওপর জোর দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।এ বিষয়টি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানান তিনি।রোববার(১০ই মার্চ ২০২৪ইং)তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে তথ্য জানানো হয়।এ প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আরো জানানো হয়,তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী এ বিষয়ে প্রধান তথ্য কমিশনার মোঃ আব্দুল মালেকের সঙ্গে কথা বলেন এবং মামলা সংক্রান্ত বিষয়টির খোঁজ-খবর নেন তিনি।এ সময় ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের ওপর জোর দেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ঘটনাটির খোঁজ নিলে প্রধান তথ্য কমিশনার প্রতিমন্ত্রীকে জানান,তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ইং আইন অনুযায়ী এ বিষয়ে তদন্তের জন্য তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক(১০ই মার্চ ২০২৪ইং)শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় যাবেন।সোমবার(১১ই মার্চ ২০২৪ইং)তথ্য কমিশনে তার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে বলে প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন প্রধান তথ্য কমিশনার।এর আগে(৭ই মার্চ ২০২৪ইং)একটি জাতীয় দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় তথ্য চেয়ে আবেদন করে দেশ রুপান্তরের সাংবাদিক জেলে শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে তথ্য কমিশন থেকে তথ্য অধিকার আইনের২৫(৫)ধারা অনুযায়ী বিষয়টি তদন্তের জন্য তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক’কে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়।প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার দেশ রূপান্তর পত্রিকার সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানা একই উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ।