1. info@www.bcnnews24.com : BCN NEWS 24 :
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধ,দূরপাল্লার যান চলাচল বন্ধসহ যাত্রীদের ভোগান্তি। আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত জরুরি সহায়তা পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সাভার অনুমোদনহীন শিশুখাদ্য উৎপাদন করা প্রতিষ্ঠানে অভিযান:দুইজন বিনাশ্রম কারাদণ্ড। বিপি নুরের ওপর আইনশৃংখলা রক্ষাবাহিনির হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার বহিঃপ্রকাশল। চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডে অস্ত্রের কারখানার সন্ধান,দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪। মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র নার্স মোঃ শাহিনুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও নির্যাতনের অভিযোগ। সাংবাদিককে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে আশুলিয়ায় মানববন্ধন,দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি। বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের আন্তরিক শুভেচ্ছা। ঢাকা ১৯ সংসদীয় আসন থেকে ২টি ইউনিয়ন বাতিলের প্রতিবাদে বিরুলিয়ায় মানববন্ধন। সারাদেশে বাড়ছে সাংবাদিকদের ওপর হামলা।

সারাদেশে বাড়ছে সাংবাদিকদের ওপর হামলা।

মোজাম্মেল হোসেন রাতুল(এডিটর)।
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫
  • ২১০ বার পড়া হয়েছে

মোজাম্মেল হোসেন রাতুল(এডিটর)।
সারাদেশে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি উন্মোচন করতে গিয়ে চরম বিপদের সম্মুখীন হচ্ছেন দেশের গণমাধ্যমকর্মী।এছাড়াও কথায় কথায় সন্ত্রাসীরা তাঁদের দিচ্ছে প্রাণনাশের হুমকি।এমনকি পুলিশ সদস্য বা অন্য সরকারি কর্মচারী দের দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ পেলে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর বাড়ছে সহিংসতা।সন্ত্রাসীদের কথা না মানলে অনেকক্ষেত্রে নৃশংসভাবে হত্যার শিকার হচ্ছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।গতবৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে উপর্যুপরি কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যার ঘটনায় দেশের বিভিন্ন মহলে ক্ষোভের সঞ্চার প্রকাশ পেয়েছে।এমনকি দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ মানববন্ধন চলমান রয়েছে।এক বছরে দেশে ৪৯৬সাংবাদিক হয়রানির শিকার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,২০২৪ইং সালের আগস্ট থেকে গত জুলাইয়ের মধ্যে দেশে ৪৯৭ জন সাংবাদিক হয়রানির শিকার হয়েছেন।গত ৪ই আগস্ট ধানমণ্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কর্তৃত্ববাদী সরকার পতন-পরবর্তী এক বছর প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।অন্যদিকে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে,সাত মাসে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে মামলাসহ বাধা,হামলায় আহত হয়েছেন ২৭৪ জন সাংবাদিক।এদিকে টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,তিনজন সাংবাদিক দায়িত্ব পালন কালে হামলায় নিহত হয়েছেন। তবে,এ প্রতিবেদনপ্রকাশের পর গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে জনসম্মুখে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।তাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে চার জন হয়েছে।টিআইবি প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে,অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়নি।সাত মাসে সারাদেশে ২৭৪টি হামলা বিভিন্ন সংস্থার তথ্য বলছে,তবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে দেশে ২৭৪টি হামলার ঘটনায় ১২৬ জন সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আহত হয়েছেন।এছাড়া গত বছরের ৯ই আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৬৫টি ঘটনায় ৯৫ জন সাংবাদিক দ্বায়িত্ব পালনকালে হামলায় আহত হন।এর বাইরে গত মার্চে রাজধানীতে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী সাংবাদিক।তাছাড়া মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি(এইচআরএসএস)ও অধিকারের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮ ঘটিকার দিকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় সন্ত্রাসীদের হাতে নির্মমভাবে খুন হন সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন।তিনি দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন হিসেবে কর্মরত ছিলেন।হত্যাকাণ্ডের আগে তিনি চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীদের নিয়ে ফেসবুকে লাইভ প্রতিবেদন করেন।নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামে।ছেলের এমন মৃত্যুতে বৃদ্ধ বাবা মোঃ জামাল বলেন,কী অপরাধ ছিল আমার ছেলের ? তোমরা আমার ছেলেকে এনে দাও।৮০ বছর বয়সী এই বৃদ্ধ বাবা এখন ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারেন না।ছেলের মৃত্যুর সংবাদ শোনার পর থেকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন তিনি।তুহিন হত্যাকাণ্ডের আগের দিন গত বুধবার গাজীপুর মহানগরীর সদর মেট্রো থানার কাছে প্রকাশ্যে টেনেহিঁচড়ে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনকে পিটিয়ে ও ইট দিয়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করে বিএনপির সন্ত্রাসীরা।ওই সময় এই সাংবাদিক বাঁচার জন্য আকুতি জানালেও দুর্বৃত্তদের মন গলেনি,যার একটি সিসিটিভি ফুটেজ বিসিএন নিউজের কাছে সংরক্ষিত।এছাড়াও এইচআরএস এসের প্রতিবেদনের তথ্য সুত্র থেকে আরও বলছে,গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত লাঞ্ছনার শিকার হয়েছেন অন্তত ২০ জন,হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন ৩৪ জন ও গ্রেপ্তার হয়েছেন ১১ জন সাংবাদিক।একই সময় ২৩টি মামলায় ৯৩ জন সাংবাদিক কে অভিযুক্ত করা হয়েছে। একই সময় সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩-এর অধীনে দায়ের করা অন্তত ১৭টি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৩ জন এবং অভিযুক্ত করা হয়েছে ২৩ জনকে।এছাড়া সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,চলতি বছরের জুলাইয়ে অন্তত ১৭টি হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ২৭ জন সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন।এছাড়াও আহত হয়েছেন অন্ততপক্ষে ১৫ জন হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন পাঁচজন এবং লাঞ্ছিত হয়েছেন পাঁচজন।এ ছাড়া দুই মামলায় দুজন সাংবাদিক কে অভিযুক্ত করা হয়েছে।তবে মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়২০২৪ইং সালের ৯ই আগস্ট থেকে গত জুন পর্যন্ত ১৬৬ জন সাংবাদিক হামলা ও নাজেহালের শিকার হয়েছেন।এর মধ্যে আহত হয়েছেন ৯৫ জন,লাঞ্ছিত হয়েছেন ৩২ জন,আক্রমণ করা হয়েছে পাঁচজনকে,হুমকি দেওয়া হয়েছে ২২ জনকে এবং মামলার আসামি করা হয়েছে ১১ জনকে।মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র-আসকের প্রতিবেদন অনুযায়ী,গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত দেশে সাংবাদিক দের ওপর নির্যাতন,নিপীড়ন,মামলাসহ হামলার ঘটনা ঘটেছে ১৯৭টি।এর মধ্যে পাবনা সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সুজানগর প্রতিনিধি সাংবাদিক মনিরুজ্জামান হামলার শিকার হন।গত বছরের অক্টোবরে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে হামলার শিকার হন দৈনিক কালবেলার রূপগঞ্জ প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর মাহমুদ।তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইট দিয়ে মাথা থেঁতলে দেওয়া হয়।আরো যাঁরা হত্যার শিকার:পুলিশ ও স্বজনদের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ১০ই অক্টোবর দীপ্ত টিভির সম্প্রচার কর্মকর্তা তানজিল জাহান তামিমকে বাসায় ঢুকে পিটিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।১২ই অক্টোবর ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় বাড়ির সামনে তারাকান্দা প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি স্বপন কুমার ভদ্রকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।গত ২৭শে আগস্ট রাতে হাতিরঝিল থেকে পুলিশ ও স্থানীয়রা উদ্ধার করে সাংবাদিক রাহনুমা সারাহর লাশ।তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে,বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা,পৌর মেয়র, ইটভাটার মালিক,অজ্ঞাত মোবাইল থেকে ফোন করে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে সাংবাদিকদের।এ ছাড়া ইউপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান,বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষার্থী এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের কাছ থেকে সাংবাদিকরা হুমকি পাচ্ছেন।পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসীদের নির্যাতন,অপহরণ ও বোমা হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কিছু সদস্যের মাধ্যমেও নির্যাতন ও হুমকির শিকার হচ্ছেন তাঁরা।ঘুষের সংবাদ প্রকাশ করায় এদিকে ঘুষের বানিজ্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় বাংলা ট্রিবিউ নের রূপগঞ্জ প্রতিনিধি লিখন রাজকে ঘুষসংক্রান্ত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের প্রেক্ষিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে নারায়ণগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন(পিবিআই)।লিখন রাজ বলেন,তাঁর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে,গত ৪ই আগস্ট পিবিআই নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোস্তফা কামাল রাশেদের স্বাক্ষরে জারিকৃত নোটিশ অনুযায়ী‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ অনুসন্ধানের স্বার্থে’তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।নোটিশ প্রাপ্তির দুই কর্মদিবসে মধ্যে পিবিআই নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ে উপস্থিত হতে হবে এবং অনুসন্ধান কারী কর্মকর্তা হিসেবে পরিদর্শক মিন্টু কুমারের নাম সেখানে উল্লেখ রয়েছে।পিবিআই নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোস্তফা কামাল রাশেদ জানান,পুলিশের বিরুদ্ধে প্রকাশিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে, সাংবাদিক কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছেন,সূত্র কী ছিল ও তথ্যের উৎস নির্ভরযোগ্য কি না—এসব প্রশ্নের উত্তর জানার জন্যই এই নোটিশ।এটি কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে নয়,বরং তথ্য যাচাইয়ের অংশ।গত ৩ই আগস্ট বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়,নারায়ণগঞ্জ পিবিআইয়ের উপপরিদর্শক(এসআই)মোঃ হাফিজুর রহমান একটি মামলার বাদীর কাছে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন।গত ২ই আগস্ট এসংক্রান্ত একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে,যা ঘিরে দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। ঘটনার প্রেক্ষিতে ৩ই আগস্ট পিবিআই সদর দপ্তর থেকেহাফিজুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।তবে সেই বরখাস্তের তথ্য গণমাধ্যমকে জানানো হয় গত ৪ই আগস্ট।পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক(স্পেশাল ক্রাইম) মোঃ আশিক সাঈদ বলেন‘আমরা আমাদের তরফ থেকে অপরাধ নিয়ন্ত্রণের সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।যখনই কোথাও কোনো অপরাধমূলক ঘটনা ঘটছে আমরা খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।গাজীপুরে একজন সাংবাদিক কে হত্যার ঘটনার তদন্ত চলছে। অবশ্যই তাঁকে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এবিষয়ে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম বলেন,সাংবাদিক আসাদুজ্জা মান তুহিনকে হত্যা দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা,মত প্রকাশের অধিকার ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ওপর সরাসরি হামলার একটি নতুন অধ্যায়।এছাড়া গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে গতবৃহস্পতিবার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(নোয়াব)।নোয়াব সভাপতি এ কে আজাদের সই করা বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের(টিআইবি)সর্বশেষ প্রতিবেদনে গণমাধ্যম ও তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে যে চিত্র ফুটে উঠেছে,তা দুঃখজনক।গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে একটি অবাধ,নিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার যে প্রত্যাশা নিয়ে দেশবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল,সেখানে তথ্য প্রকাশ,মত প্রকাশ এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মতো মৌলিক অধিকারগুলো নিশ্চিত হবে বলে নোয়াব আশা করেছিল।দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত এক বছরে সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।সংবাদপত্র কিংবা গণমাধ্যমে‘মব’সৃষ্টি করে মালিকপক্ষকে হুমকি,ভয়ভীতি দেখানোর সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।গণমাধ্যমের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলে তা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ভিত আরো মজবুত করবে বলে মত প্রকাশ করা হয়।

বাংলাদেশ সময়:০৫:৩২ মিনিট,
১২ই আগস্ট ২০২৫ইং
এসএসই/বিসিএন

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত