প্রতিহিংসার রাজনৈতিক কোন্দল ধংসের কারণ,একই দলের নেতা হয়ে স্বার্থে জন্য তারই কর্মীদের বিরুদ্ধে হয়ে ওঠেন হিংসাত্মক মনোভাব।যারা বিএনপি জামাতের নৈরাজ্য জ্বালাও পোরাও ঠেকাতে জীবন বাজি রেখে মাঠে থাকে ওল্টো তারাই সেই মামলার আসামি হয়ে আজকে জেল হাজতে।এমনি একটি ঘটনার সন্ধান মেলে শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় জামায়েত-বিএনপির জ্বালাও পোরাও মামলার আসামি করা হয়েছে নৌকার দলীয় কর্মীকে।জানা যায় তিনি দীর্ঘদিন যাবত উক্ত এলাকায় প্রভাবশালী নেতাদের সাথে রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন তিনি।সরজমিনে গিয়ে জানা যায় উক্ত ব্যক্তি আওয়ামী বিভিন্ন আওয়ামী দলীয় প্রোগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।এলাকার একাধিক আওয়ামী নেতাকর্মী জানান মোঃ আফজাল হোসেন ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মী এবং শামীম আহমেদ সুমন ভুইঁয়ার এক সময়ের সক্রিয় কর্মী ছিলেন।এবিষয়ে মোঃ আব্দুল হালিম মৃধা সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইয়ারপুর ইউনিয়ন যুবলীগ ও মেম্বার ১নং ওয়ার্ড ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ বলেন আফজাল হোসেন কোন দিনই বিএনপি কোন লোক ছিলো না,সে আমাদের সাথে রাজনীতি করেছেন।এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে আশুলিয়ার সিনিয়র নেতাদের সাথে তার ছবি আছে।উক্ত ঘটনাটি আসলেই দুঃখজনক,যে আওয়ামী কর্মী হয়ে আজকে আমরা জ্বালাও পোরাও মামলার আসামি,আমরা আফজাল হোসেনের নিঃস্বার্থ মুক্তি দাবি জানাচ্ছি।সেই সাথে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আওয়ামী কর্মী আফজালকে মিথ্যা মামলায় ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে কিনা বিষয়টি দেখে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবিও জানিয়েছেন তারা।এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ আল মামুন আশুলিয়া থানা জানান মামলার বিষয়ে ক্ষতিয়ে দেখে আসামি গ্রেফতারের অভিযান করবো এর আগেই আসামি গ্রেফতার করেছেন রেপিড একশন ব্যাটালিয়ন(র্যাব-৪)একটি চৌকস দল।