1. info@www.bcnnews24.com : BCN NEWS 24 :
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
যৌথ বাহিনীর অভিযানে আশুলিয়ায় চিহ্নিত দুই মাদক ব্যবসায়ী গাঁজাসহ গ্রেফতার। রাজধানী মিরপুর ডিওএইচএসে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে ডাকাতি,লুটপাটকৃত মালামালসহ গ্রেপ্তার ৪। আশুলিয়ায় শহীদ স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। সাভারের বিরুলিয়ার রাস্তা দুইপাশ দখল করে চাঁদাবাজি,ভোগান্তিতে নাকাল পথচারীরা। জুলাই বিপ্লব কারো একক সম্পত্তি নয়,এটা সার্বজনীন—সাভারে স্মরণ সভায় মোহাম্মদ তমিজ উদ্দিন। দুটি কিডনী অচল,অসহায় রোগীকে বাঁচাতে কনসার্ট আয়োজনসহ পাশে দাড়ালেন বিএনপির নেতা লায়ন মোঃ খোরশেদ আলম। প্রতিবন্ধী মিমের খোঁজে পথে পথে ঘুরছে বৃদ্ধ নানী আমেনা বেগম। ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আরও ২ আসামি গ্রেপ্তার। রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪। রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদে বরিশালে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন(ববি)’র শিক্ষার্থীরা।

ধামরাই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে বেপরোয়া প্রকাশ্যে চলছে ঘুষ লেনদেন।

জাহিদুর রহমান (স্টাফ রিপোর্টার )
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৫৭ বার পড়া হয়েছে

ঢাকার ধামরাইয়ে কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে‌ প্রকাশ্যেই চলছে প্রকাশ্যই ঘুষ বাণিজ্য।জমির ক্রেতা-বিক্রেতা ও দলিল লেখকসহ সেবাগ্রহীতা সবাই যেনো জিম্মি হয়ে পড়েছে অফিসের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে।এছাড়া দলিল প্রতি ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা ঘুষ লেনদেন।এদিকে আগের তুলনায় বর্তমানে দলিল সম্পাদনের পরিমাণ অনেক কমে গেছে বলে জানা যায় সেবা গ্রহিতা বেশিকিছু ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,উপজেলার কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের আব্দুর রহমান ও মহরারব মালোতী রানীসহ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রকাশ্যে ঘুষ গ্রহণ করছেন বলে অভিযোগ উঠে।কোনো দলিল সম্পাদনে টাকা না দিলে দলিল ছাড়েন না।এ বিষয় অত্র অফিসের রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুল মান্নানের কাছে অবহিত করা হলেও তার কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।সেখানের ঘুষ বাণিজ্য এখন অনেকটাই প্রকাশ্যেই।নামজারি না থাকলে পৈতৃক সম্পত্তি হলেও দলিল প্রতি ২-৭ হাজার টাকা দিতে হয়। দানপত্র কিংবা হেবা বেলুয়াসাফা দলিল সম্পাদন করতে গেলে দলিল প্রতি ৫-১০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়।দাবিকৃত টাকা না দিলে দলিল সম্পাদন হয় বলে জানা যায়।এছাড়াও টাকা না দিলে দলিল আটকে দেয়া হয়।এ ব্যাপারে বাথুলি গ্রামের দেওয়ান মোহাম্মদ ফজলুল হক সবুজ,বড় নারায়ণপুর গ্রামের দেওয়ান মোহাম্মদ বজলুল করিম,কামারপাড়া গ্রামের মো: আতাম মিয়া,লালুয়াকুন্ডু গ্রামের হাফিজুর রহমান ও পশ্চিম সূত্রাপুর গ্রামের মোঃ আব্দুল গনি সুমনসহ আরও অনেকে বলেন,কালামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল করতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনার শিকার হয়েছি।সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও দলিল প্রতি ৫-১০ হাজার টাকা কিংবা কখনো আরও বেশি টাকা নেন করণিক আব্দুর রহমান মহড়া ও মালোতী রানী দাস।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন দলিল লেখক বলেন,অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষ বাণিজ্যের কারণে জমি রেজিস্ট্রি অনেক কমে গেছে।আমাদের রুটি রোজগার আগের মত নেই। সরকারও হারাচ্ছে রাজস্ব। এর প্রতিবাদ করেও পাওয়া যায়না প্রতিকার।এদিকে অভিযুক্ত আব্দুর রহমান বলেন,আগের নিয়ম অনুযায়ী সাব-রেজিস্ট্রি অফিস কোনোরকমে ঘুষ লেনদেন ছাড়াই পরিচালিত হচ্ছে,এছাড়া যারা বলে এই সাব-রেজিস্টার অফিসে ঘুষ লেনদেন করে,তা পুরোটাই ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য প্রকাশ করেন,এছাড়াও যেভাবে এতদিন টাকা আদায় করা হয়েছে আমিও ঠিক সেভাবেই টাকা নিচ্ছি,এখানে আমার দোষের কিছু নেই।এ ব্যাপারে সাব-রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন,অফিসে ঘুষ বাণিজ্যের বিষয়টি আমার জানা নেই।তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি,,চলবে দ্বিতীয় পর্ব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত