আশুলিয়ায় ক্রয়কৃত জমিতে কাজ করতে বাঁধা প্রদান সহ চাঁদার টাকা না দেওয়ায় জমি দখলের পায়তারা ও জমির বাউন্ডারি ওয়াল ভাঙ্গার অভিযোগ পাওয়া গেছে।জানা যায় আশুলিয়া ইয়ারপুর মনসস্তোষ মৌজার সিএস ও এসএ দাগ নং -১৫ বিআরএস দাগ নং ৪১১,৪৩৭,৪৪৪ জমির পরিমাণ ৯৯ শতাংশের কাতে ৩০ শতাংশ ইহার কাতে ২০,৫০ শতাংশ জমি ক্রয় সুত্রে মালিক সেলিম দেওয়ান বক দখলে রয়েছে।উক্ত জমিতে নির্মাণ কাজ করতে গেলে বিবাদী জসিম উদ্দিন(৪০)মোঃ আক্তার হোসেন(৩৫)পিতা রফিজ উদ্দিন সাঈদ( ৩৫)পিতা তৈজ উদ্দিন,মোঃ জালাল সরকার,জহির সরকার,নিজাম সরকার গং ভুক্তভোগীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।ভুক্তভুগী সেলিম দেওয়ান টাকা না দেওয়ায় বিবাদীগন বিভিন্ন চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে নির্মাণ কাজে বাঁধা প্রদান সহ হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন ও করে চলে যায়।অভিযোগ সূত্রে জানা যায় গত(২০শে জানুয়ারী২০২৪ ইং)সকাল ১০ ঘটিকায় সময় জসিম উদ্দিন গং সহ পাঁচজন লোহার রড লাটিসোটা চাপাতি ও দেশীয় অস্ত্রে সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে জমিতে প্রবেশ করে হামলা চালায়।এসময় জমি ক্রয়কৃত মালিকের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন,দাবীকৃত চাদার টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় একপর্যায়ে এলোপাতারি মারপিট করে জমির মালিক মোঃ সেলিম দেওয়ান’কে।এতে গুরুত্ব আহত হয়,এবং তাদের হামলায় মোঃ সেলিম দেওয়ানের হাত ও পায়ে নীলাফুলা জখম করে করে চলে যায়।এসময় সেলিম দেওয়ানের ঢাক-চিৎকারে আশেপাশের এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা দ্রুত ঘটনা স্থল ত্যাক করেন এসময় গুরুত্ব আহত মোঃ সেলিম দেওয়ানে কাছে থাকা এক ভরি স্বর্ণের চেইন যার নগত মুল্য ৯০ হাজার ও নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠে।এবং দাবীকৃত ৫ লক্ষ টাকা না দিলে উক্ত স্থানে কাজ করতে দিবে না বলে হুমকি প্রদান করেন সন্ত্রাসী বাহিনীরা।এরই ধারাবাহিকতায় গত(২৫শে জানুয়ারী ২০২৪ ইং)তারিখ রাত আনুমানিক ৮.৩০ ঘটিকার সময় বিবাদীগণ তাদের সহযোগী অজ্ঞত আরও ৫/৬ জন সহ আমাদের উল্লিখিত জমিতে প্রবেশ করিয়া তিন পাশের সীমানা প্রাচীর ভাঙচুর করিয়া প্রায় ৩লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি করেন বলে জানা যায়।এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মোঃ সেলিম দেওয়ান ৫/৬ জনের নাম উল্লেখ করে আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।এদিকে জসীম উদ্দীনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তা সম্ভব হয়নি তবে তার পিতা রফিজ উদ্দিন বলেন উক্ত জমি সেলিম দেওয়ানের এটা আমিও জানি এবং দলিলে আমার স্বাক্ষর রয়েছে,তবে রাতের আধারে উক্ত জমির বাউন্ডারি ওয়াল কে বা কারা ভেঙেছে তা আমরা জানিনা।আমার ছেলের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাহা মিথ্যা আমার ছেলে ঔদিন উত্তরায় ছিল।তবে এলাকাবাসী বলছেন জসিম উদ্দিন একজন খারাপ প্রকৃতির লোক এলাকায় যে কোন জমি ক্রয় বিক্রয় করলে তাকে চাঁদা না দিলে উক্ত জমিতে কোন নির্মাণ কাজ করতে পারি না আমরা সাধারণ মানুষ সব সময় তার আতঙ্কে থাকি।উক্ত বিষয়ে জানতে চাইলে মোঃ জোহাব আলী উপ-পরিদর্শক আশুলিয়া থানা বলেন উক্ত বিষয়ে একটি অভিযোগ হাতে পেয়েছি তদন্ত-পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।