কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন শাহ আলম(৪২)নামক এক পোশাক শ্রমিক।পরে তাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ(ঢামেক)হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো।সেখানে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায়(১৩ই আগস্ট ২০২৪ইং)মঙ্গলবার তার মৃত্যু হয়।এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ(পরিদর্শক)মোঃ বাচ্চু মিয়া।সোমবার দিবাগত রাত ৩ ঘটিকার দিকে ঢামেকের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে(আইসিইউ)চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।নিহত শাহ আলমের(৪২)ভাই আবু তাহের জানান,রামপুরা ওয়াপদা রোডে স্ত্রী শিল্পি আক্তার ও তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন শাহআলম।কাজ করতেন একটি পোশাক কারখানায়।গত ১৯শে জুলাই দুপুরে বাড্ডায় আন্দোলনকারী ও পুলিশের সংঘর্ষের সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন।পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।মৃত শাহ আলমের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার হোমনা উপজেলার অনন্তপুর গ্রামে।তার বাবার নাম মোঃ রেনু মিয়া।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ(পরিদর্শক)মোঃ বাচ্চু মিয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন,ময়নাতদন্ত ছাড়াই শাহ আলমের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।